মুসা (আঃ) দুই ভাষায় কথা বলতেন, মিশরীয়, (যা পরবর্তীতে Coptic নামে পরিচিত হয় ) এবং হীব্রূ ভাষায়।  ঈসা (আঃ) আরামিক ও হীব্রূ ভাষায়।

হীব্রূ ভাষায় ‘বালাসা’ বলে একটা শব্দ আছে  যার অর্থ “অহংকার।” এই বালাসা শব্দ থেকে উৎপন্ন হয়েছে ‘ইবলীস’ শব্দ। ইবলীস শব্দের অর্থ দাঁড়ায় অহংকারী বা দেমাগী। আর এই অহংকার বা দেমাগের অবস্থান অন্তরের গভীরে। অহংকার হতে পারে রূপের, গুণের, জ্ঞানের, অর্থের, ক্ষমতার, প্রভাব-প্রতিপত্তি ইত্যাদির।

পরিবেশ, পারিপার্শ্বিকতা, সুযোগ এবং সর্বোপরি আল্লাহর বিশেষ দয়ায় মানুষ এগুলোর অধিকারী হয়ে থাকে। এজাতীয় কোনো গুণের অধিকারী হলে  আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করে বিনীত হওয়া উৎকৃষ্ট আদবের পরিচয়। পক্ষান্তরে এজাতীয় গুণের অধিকারী হয়ে  অহংকারী বা দেমাগী হলে ভাষান্তরে অন্য অভিধায় শিরস্ত্রাণ রঞ্জিত হতে পারে।

ফলভারানত শাখা বিনীত হয়ে অঞ্জলী নিয়ে মাটির কাছে বা সমান্তরালে চলে আসে। আমাদেরকে কি কিছু শিক্ষা দেয় পয়মন্ত  গাছ ?   (চলবে )

Categories: Uncategorized

0 Comments

Leave a Reply

Avatar placeholder

Your email address will not be published. Required fields are marked *