জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করার সময় কিপটামি করো না। লক্ষ্যটা যতো বড়োই করোনা কেন তোমার অর্জন তোমার লক্ষ্যের নিচে নামতেও পারে। একটা প্রবাদ আছে,” লক্ষ্য যদি করো চন্দ্রে, বিঁধিলেও বিঁধিতে পারে হিমালয়। ” অর্থাৎ, কাঙ্খিত লক্ষ্যে না পৌঁছাতে পারলেও যেখানে এসে দাঁড়াবে সেটাও হবে পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়া গিরিশৃঙ্গ হিমালয়।

অনেক প্রতিষ্ঠান “নিয়মিত উন্নতি ” কে কোয়ালিটি প্রোগ্রামের অংশ হিসেবে দেখে। তারা উপলব্ধি করেছেন যে এই প্রতিযোগিতা মূলক বাজারে টিকে থাকতে গেলে তাদের ব্যাবসায়ের প্রতিটা ক্ষেত্রে ক্রমাগতভাবে উন্নতি করে যেতে হবে অন্যথায় প্রতিযোগীদের কাছে হেরে যেতে হবে।
ব্যাক্তির ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। সমগ্র জীবনটাই ক্রমাগত শেখার অভিজ্ঞতা। প্রতিটা সাফল্য ও প্রতিটা সাময়িক ব্যার্থতা তোমাকে ভবিষ্যতের জন্য তৈরী করতে সাহায্য করবে।

তোমার স্বল্পমেয়াদী ও মধ্যমেয়াদী লক্ষ্য গুলো বাস্তবধর্মী ও অর্জনযোগ্য হতে হবে। কিন্তু তোমার দীর্ঘ মেয়াদী লক্ষ্য অবশ্যই তোমার বর্তমান দক্ষতার চেয়ে অনেক উঁচুতে থাকতে হবে।

Categories: Uncategorized

0 Comments

Leave a Reply

Avatar placeholder

Your email address will not be published. Required fields are marked *